নাম : দুশ্যংতা, Dushyanta
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
দুশ্যংতা, Dushyanta অর্থ: মহাকাব্য মহাভারতের একজন রাজা
প্রকার: Dushyanta
সংখ্যা : 3
রাশি : কুম্ভ রাশি
নক্ষত্র : উত্তরাভদ্রাপদ
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: দ্বৈপাযন, Dwaipayan, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্বিজরাজ, Dwijaraj, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্বিজেন্দ্র, Dwijendra, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্বিজেশ, Dwijesh, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: দ্যূমনী, Dyumani, জাতি: Bengali, Hindu, Indian, Gujarati, Hindi, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
নামকরণ বিষয়ক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যে মানুষদের নাম দুশ্যংতা, Dushyanta হয় তারা সাধারণত জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। যদিও বা তারা জীবনে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তবুও তারা সেই পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও হয়তো খুব সহজেই নিজেদের জন্য লাভদায়ক কিছু খুঁজে বার করতে পারবে। এদের ব্যাপারে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো এরা হয়তো সব কিছুই খুব সহজে ও সাবলীলভাবে পেয়ে যায়। এই নামের মানুষেরা সাধারণত তাদের সামাজিক কর্তব্য এবং অন্যান্য কাজের প্রতি অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ মনোভাব পোষণ করে। বেশির ভাগ সময়ে এই মানুষেরা খুবই আবেগপ্রবণ হয় কিন্তু এই কথাটাও সত্যি যে হয়ত অন্যেরা এই মানুষদের আবেগের দাম দিতে পারে না। সাধারণত এদের মধ্যে একটি দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে এবং এরা মনে প্রাণে দার্শনিক হয়। এদের মধ্যে সব জিনিস নিয়ে একটু বেশি ভাবনাচিন্তা করার প্রবণতা আছে। কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সাধারণত এদের বাস্তবধর্মী হওয়ার উপদেশ দেওয়া হয়। এদের হয়তো বলা হয় যে যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় নিজের মনের থেকে নিজের মস্তিষ্কের কথা বেশি শোনা উচিত। এরা হয়তো জীবনে খুবই সাহায্যকারী ও স্নেহময় আত্মীয়স্বজন পাবে। এদের জীবনে অগ্রসর হতে হয়তো এদের আত্মীয়স্বজনেরা সব দিক থেকে সাহায্য করবে। নিজেদের জীবনে সাধারণত এরা খুবই সুশৃঙ্খল এবং সময়নিষ্ঠ হয়। এই সব গুনের জন্যই হয়তো তারা জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারে। তবে এই নামের মানুষদের নিজেদের উল্লিখিত কর্মসূচির প্রতি বেশি করে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ শুধুমাত্র তাহলেই তারা নিজেদের কর্মজীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে হয়তো।
Advertisement
দুশ্যংতা, Dushyanta এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
5 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম দুশ্যংতা, Dushyanta হয় সেই মানুষেরা সাধারণত অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করার ব্যাপারে অত্যন্ত পারদর্শী হয়। তাদের সংযোগ স্থাপন করার ক্ষমতার সাহায্যে হয়তো তারা তাদের কর্ম জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। যদি তারা আইন সংক্রান্ত ক্ষেত্রে যায় তাহলে হয়তো তারা সেই কর্ম জীবনে সর্বাধিক সাফল্য লাভ করবে পারবে। তারা সাধারণত অনেকগুলি ভাষা সাবলীলভাবে বলতে পারবে এবং তাই জন্য তারা হয়তো দোভাষী হিসেবেও সাফল্য লাভ করতে পারবে। এছাড়া সাধারণত অন্য সকল সংযোগ স্থাপন সংক্রান্ত ক্ষেত্রকে আপন করে নিয়ে তারা তাদের কর্ম জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা সাধারণত রোমাঞ্চ ও লোমহর্ষক ব্যাপার স্যাপার পছন্দ করবে। দুর্গমপদযাত্রা বা এই রকম অন্য সব রোমাঞ্চকর কাজ কর্ম করতে হয়তো তারা খুবই পছন্দ করবে। তারা সাধারণত ভোজনরসিক মানুষ হবে। এরকমও হতে পারে যে তারা হয়তো অনেকগুলি খারাপ অভ্যেসকে প্রশ্রয় দেবে যেমন ক্রমাগত ধূমপান করা বা মদ্যপানের প্রতি আসক্ত হয়ে যাওয়া। তবে সাধারণত পরবর্তীকালে গিয়ে এগুলি তাদের শরীর স্বাস্থ্যকে নিশ্চিতরূপে প্রভাবিত করবে। তাদের মধ্যে তো জন্মগত ভাবে নেতৃত্ব করার ক্ষমতা থাকবে। তাদের মধ্যে সাধারণত একজন সফল রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার ক্ষমতা থাকবে। তারা হয়তো একজন রাঁধুনি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করবে। এমন কি তাদের বাড়ির মধ্যেও হয়তো তারা তাদের সুস্বাদু খাবারের গুণে সবার মন জিতে নিতে পারবে। সাধারণত তারা নিঃসন্দেহে একজন পারিবারিক মানুষ হবে। তারা হয়তো সারাক্ষন তাদের পরিবারের সদস্যদের তাদের কাছে চাইবে। সাধারণত তাদের মধ্যে সব কিছু অর্জন করার সামর্থ থাকবে। তারা তাদের পেশার প্রতি খুবই দৃঢ়সংকল্প হবে।
.
যে জাতকদের নাম দুশ্যংতা, Dushyanta হয় সেই জাতকেরা সাধারণত সময় ব্যক্তি হয়। তারা হয়তো উদার মানসিকতার হবে এবং সাধারণত তাদের স্বভাবের জন্য সবাইকে সাহায্য করতে চাইবে। তাদের স্থিতিশিল মতিগতির জন্য হয়তো আর সবাই তাদের হিংসা করবে। সাধারণত তাদের জন্ম থেকেই তারা ভাবুক প্রকৃতির মানুষ হয়। তারা হয়তো কোনো বিষয়ের গভীরে গিয়ে তা নিয়ে অনুসন্ধান করতে পারবে এবং সাধারণত একটি বিষয়কে নিয়ে সব দিক থেকে চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা রাখবে। সুতরাং এই নামের মানুষেরা গবেচনা বা দর্শন বা আধ্যাত্মিকতা সংক্রান্ত কোনো পেশা নিজেদের জন্য বেছে নেবে। বিশ্লেষণমূলক সমস্যার সমাধান বার করতে সাধারণত তাদের বিশেষ ক্ষমতা থাকবে। তারা হয়তো যে কোনো মানুষের সাথে কথোপকথন শুরু করতে পারবে। তাদের ব্যক্তিত্বের খারাপ দিকটি হবে যে সাধারণত তারা তাদের আত্মকেন্দ্রিক স্বভাবের জন্য তারা অদ্ভুত আচরণ করবে। এই জাতকেরা হয়তো বিষয়আশয় নিয়ে শুরু থেকেই খুবই কৌতূহলী থাকবে। সাধারণত তারা তাদের বিষয়সম্পত্তি বাড়াতে খুবই পছন্দ করবে। তাদের অর্থের প্রতি লোভের জন্যই হয়তো তারা ধ্বংস হয়ে যাবে। সাধারণত তাদের শান্ত ও স্নিগ্ধ স্বভাবের জন্য লোকে তাদের চিনবে। দুশ্যংতা, Dushyanta নামক মানুষেরা হয়তো খুব সহজেই নিজেদের মত পরিবর্তন করবে। এছাড়া সাধারণত তারা নিজেদের চিন্তাভাবনাগুলো সঠিকভাবে প্রকাশ করতে পারবে। কখনো কখনো হয়তো তারা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারগুলোর সম্বন্ধে কোনো উৎসাহ পাবে না। যেহেতু তারা এই সব ব্যাপারে উদাসীন হবে সেহেতু তারা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলিকে পিছোতে থাকবে। যখন তাদের ক্ষতিগ্রস্থ চন্দ্রের মুখোমুখি হবে তখন হয়তো তারা নিজেদের ওপর সব নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলবে। সাধারণত তাদের চারপাশের মানুষদের আবেগের বহির্প্রকাশ ঘটবে। তাদের অভিযোজিত স্বভাবের জন্য হয়তো তারা সব কিছুর সাথেই আপোষ করে নিতে পারে।
নাম
দুশ্যংতা, Dushyanta বা (
Dushyanta) মানে
মহাকাব্য মহাভারতের একজন রাজা. এই নাম
30 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম দুশ্যংতা, Dushyanta হয় সেই মানুষেরা সাধারণত খুবই রোমাঞ্চকর জীবনযাপন করে এবং তারা হয়তো তাদের জীবনে অনেক নতুন কিছু দেখতে ও উপলব্ধি করতে পারবে যার ফলে তাদের জীবন হয়তো খুবই সক্রিয় ভাবে কাটবে। তাদের সাধারণত এমন মানুষ বলে ধরে নেয়া হয় যারা হয়তো তাদের সারা জীবন আমোদ আহ্লাদ করে আর আরাম করে কাটিয়ে দিতে পারবে। তবে কারোর জীবনে এই নামের প্রভাব খুব বেশি মাত্রায় পড়লে তা হয়তো খুবই খারাপ রূপ ধারণ করতে পারে। এই ব্যক্তিরা সাধারণত তাদের সাজপোশাক নিয়ে খুবই চিন্তিত থাকে এবং হয়তো সব সময় চেষ্টা করবে সুন্দর ভাবে সেজেগুজে বেরোতে। তারা সাধারণত তাদের বাহ্যিক দিক নিজেদের একদম নিখুঁত আর সুন্দর করে রাখতে চায়। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের সারা জীবন ধরে তাদের এই রূপটা ধরে রাখতে চায়। এদের জন্য সাধারণত উচ্চাকাঙ্খা ভালো জিনিস কারণ তাদের এই স্বভাব হয়তো তাদের অনেক খ্যাতি অর্জন করতে সাহায্য করবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের মনের মধ্যে খুবই একা এবং তাদের সারা জীবন হয়তো এই একাকিত্বের মধ্যে দিয়েই কাটবে। যদি তারা শারীরিক ভাবে কোনো দল বা গোষ্ঠীর সাথেও থাকে তাহলেও হয়তো তারা সেখানে তাদের মন থেকে সম্পূর্ণরূপে যোগ দিতে পারবে না এবং শেষমেশ তারা হয়তো সেই একই থেকে যাবে সারা জীবন। এই জাতকেরা চেষ্টা করে যাতে তাদের পারিবারিক বা গার্হস্থ্য জীবনের সাথে সাধারণত তাদের জীবনের বাকি সব দিকগুলির একটা সামঞ্জস্য ও ভারসাম্য থাকে। যদি তারা কোনো সমাজসেবী সংস্থার অঙ্গ হয় তাহলে হয়তো তারা তাদের জীবনে আরো বেশি খ্যাতি অর্জন করতে পারবে।